শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের ইফতার ও দোয়া মাহফিলে রেঞ্জ ডিআইজি ত্রিশালে বিএনপি নেতা মাও. গিয়াস উদ্দিনের ইন্তেকাল, ডা.লিটনের শোক প্রকাশ ত্রিশালে সুলভ মূল্যে গরুর গোস্ত,দুধ,ডিম বিক্রির কার্যক্রম উদ্বোধন বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ করা হয়েছে শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের ২৫ জন স্ত্রী ত্রিশাল স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন আনন্দ মোহন’র ইফতার ও দোয়া মোক্ষপুর ইউনিয়ন বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল নেত্র‌কোণা জেলা পু‌লি‌শের মাস্টার প্যারেড, মাসিক কল্যাণ সভা ও মাসিক অপরাধ পর্যা‌লোচনা সভা অনু‌ষ্ঠিত বান্ডিল বান্ডিল টাকা দিয়ে জামাইকে নিয়ে আসব পুলিশের এসআই হতে পুলিশ পরিদর্শক পদে বিভাগীয় পদোন্নতি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

পরকীয়া সন্দেহে স্বামী খুন করলেন স্ত্রী কে

রির্পোটারের নাম
  • প্রকাশ: রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৫২ দেখা হয়েছে :

আমার স্ত্রী মাকছুদাকে  আমি মেরে ফেলেছি। আমি বাসায় আছি। আমাকে থানায় নিয়ে যান।বংশালে নিজের স্ত্রী মাকসুদা খাতুনকে (২৬) হ*ত্যা পর থানায় ফোন করে একথা বলেন স্বামী ইব্রাহিম খান (৩৭)। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নাজিরা বাজারের সিক্কাটুলি লেনের ২৪নং বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

 

হাতুড়ি দিয়ে মাথায় আঘাত করে এ হ*ত্যার ঘটনা ঘটান। এরপর বাসায় গিয়ে ইব্রাহিমকে গ্রেপ্তার করে বংশাল থানা পুলিশ। এ ঘটনায় বংশাল থানায় ভুক্তভোগী মাকছুদার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে একটি হ*ত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

 থানায় ইব্রাহিম জানান,আমি আমার স্ত্রী মাকসুদাকে আমি খুব ভালোবাসি। আমাদের দুজনেরই আগে আরেক জায়গায় বিয়ে হয়েছিল। আমরা সবকিছু ভুলে দুজনের একসঙ্গে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমাদের এক বছরের একটা মেয়েও (নাম বুশরা) আছে। কিন্তু আরেকজনের সঙ্গে স্ত্রীর সম্পর্ক কে মেনে নিবে? এটা নিয়ে প্রায় আমাদের ঝামেলা হতো। আমি তার পরিবারকেও অনেকবার জানিয়েছি।

আরও বলেন, আমাকে না জানিয়ে একদিন আগে একজনের সঙ্গে দেখা করেছে। এটা নিয়ে আমার সঙ্গে তার ঝামেলা হয়। আজ বিকেলে আমি তাকে ভয় দেখানোর জন্য বাড়িতে থাকা একটা হাতুড়ি নিয়ে আসি। এরপর টেবিলের ড্রয়ারের ভেতর রাখি। আমার কিন্তু তাকে মারার ইচ্ছা ছিল না। এটা বলে কাঁদতে থাকেন ইব্রাহিম।

তিনি আরও বলেন,মাকসুদা আমার সঙ্গে চিল্লাচিল্লি শুরু করে। আমি মাকসুদা খুবই ভালোবাসি। সে চলে গেছে। আমি বেঁচে কী করব?

 তিনি বলেন, আমি ৯৯৯ এ ফোন দিই। কিন্তু যোগাযোগ করতে পারিনি। পরে আমার পরিচিত একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিল। তাকে ফোন দিই। সে আমাকে বংশাল থানার পুলিশের নম্বর দেয়। এরপর আমি থানায় ফোন দিয়ে বলি, আমার স্ত্রী মাকসুদাকে মেরে ফেলেছি, আমি বাসায় আছি। আমাকে থানায় নিয়ে যান।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category