রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ১০:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সেলিব্রিটি ক্রিকেট লীগের নামে অশ্লীলতার অভিযোগ ছাত্রদল নেতা শাম্য হত্যার প্রতিবাদে রামগড় ছাত্রলের কালো ব্যাজ ধারণ ও মানববন্ধন ত্রিশালে সমন্বিত পারিবারিক খামার স্হাপন, সম্প্রসারণ এবং বায়োগ্যাস প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত ত্রিশালে টনসিল অপারেশনে শিশুর মৃত্যু,তদন্তের দাবি ত্রিশালে টনসিল অপারেশনে শিশুর মৃত্যু,তদন্তের দাবি ত্রিশালে ‘রসের মিষ্টি’কে জরিমানা,কাঁচা বাজার উচ্ছেদ অভিযান রামগড়ে বিএনপি নেতা ইব্রাহিম খলিলের স্মরণে দোয়া মাহফিল ও শোকসভা অনুষ্ঠিত ১৫ বছর পর কবর থেকে ছাত্রদল নেতা শাহালমের কঙ্কাল উত্তোলন বাবাকে হত্যা করেছি,‘আমাকে নিয়ে যান’: ৯৯৯ নম্বরে মেয়ের ফোন,মেয়ের অভিযোগ ছিল ধর্ষণের ময়মনসিংহে সন্ত্রাসীদের হামলায় আহত মাদ্রাসার শিক্ষক হুমকির মুখে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন

অনার্সও পাস না করেও জাল সনদে চাকরি

রংধনুটিভি ডেস্ক রির্পোট
  • আপডেট সময়: রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৮৯ টাইম ভিউ
অনার্সও পাস না করেও জাল সনদে চাকরি

বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার সরকারি নইম উদ্দিন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌস মিমের বিরুদ্ধে স্নাতকের জাল সনদে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে।বগুড়া জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রমজান আলী আকন্দ তদন্ত শেষে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছেন। রোববার বিকালে শিক্ষা কর্মকর্তা জানান, ওই শিক্ষিকার বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নিতে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটির সভাপতিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বগুড়ার ধুনট পৌরসভার পশ্চিম ভরনশাহী গ্রামের হাবিবা সুলতানা জানান, গত ২০২৩ সালে ধুনট সরকারি নইম উদ্দিন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তফিজ উদ্দিন উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগে সার্কুলার দেন। তিনি ওই পদে আবেদন করেন। যোগ্যতা থাকার পরও চাকরি পাননি। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তফিজ উদ্দিন অনৈতিক সুবিধা নিয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস মিমকে চাকরি দেন। পরবর্তীতে তিনি খোঁজ করে জানতে পারেন, মিম স্নাতক (বিএসসি সম্মান) পাশের জাল সনদপত্র দিয়ে চাকরি পেয়েছেন। এ ব্যাপারে প্রতিকার পেতে তিনি গত ২০ জানুয়ারি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে লিখিত আবেদন করেন। শিক্ষা কর্মকর্তা রমজান আলী আকন্দ গত ৯ মার্চ থেকে তদন্ত শুরু করেন। তিনি মিমকে তার সব শিক্ষা সনদপত্রসহ ডেকে পাঠান। এরপর সনদপত্রগুলো শিক্ষা বোর্ড ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরণ করেন। এসএসসি ও এইচএসসির সনদ সঠিক হলেও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে তার বিএসসি সম্মানের (স্নাতক) সনদপত্র খুঁজে পাওয়া যায়নি। বগুড়া জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রমজান আলী আকন্দ জানান, তদন্তে ধুনট সরকারি নইম উদ্দিন পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের খণ্ডকালীন শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌস মিমের স্নাতক পাশের সনদ জাল প্রমাণিত হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি (মিম) ডিগ্রি পাশ করেননি মর্মে স্বীকার করেন। এ কারণে তার বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নিতে প্রতিষ্ঠানের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ও স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতিকে চিঠির মাধ্যমে নির্দেশ দিয়েছেন। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ জানান, খণ্ডকালীন শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌস মিম তার স্নাতক সনদ জালিয়াতির মাধ্যমে চাকরি নিয়েছিলেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 Breaking News
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD