বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ত্রিশালে ৬ ইউপি চেয়ারম্যানসহ আসামি ২৮,গ্রেফতার ১,অজ্ঞাত ৩০/৩৫ কালেরকণ্ঠের প্রতিনিধির ১০ দিনের কারদন্ড,বিএমএসএফের প্রতিবাদ,তথ্য কমিশনে যাচ্ছেন বিএমএসএফ সভাপতি ময়মনসিংহে ডিসি নির্দেশে ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক প্রস্তাব সমর্থনযোগ্য: ড. জিয়া হায়দার “ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত” জেলা পুলিশ নেত্রকোণা কর্তৃক আয়োজিত বিশেষ কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত এখন কেউ চাইলেই কোনো ইমামকে বহিষ্কার করতে পারবে না:-ধর্ম উপদেষ্টা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের সম্ভাব্য তালিকায় যারা রাষ্ট্রদূতের কাছে ৫ মিলিয়ন ডলার দাবি মেঘনা আলমের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সাগরের পিতার সাথে শিক্ষা অফিসারের অশুভ আচরণ

ত্রিশালে নৌকায় নির্বাচিত চেয়ারম্যান জাকিরের বি*রুদ্ধে অ*নিয়ম,দু*র্নীতির অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক,ময়মনসিংহ
  • আপডেট সময়: রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২৪৩ টাইম ভিউ

ময়মনসিংহের ত্রিশাল সদর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট কারচুপি করে নির্বাচিত চেয়ারম্যান জাকিরের বিরুদ্ধে সীমাহীন অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ এনে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত মেম্বারগণ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট লিখিতভাবে অনাস্থা প্রস্তাব দিয়েছেন।
লিখিত অনাস্থায় ৬নং ত্রিশাল ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান ইউপি সদস্য/সদস্যবৃন্দ জানান, ৬নং ত্রিশাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাকির হোসাইন বিগত (০৩) তিন বছর যাবৎ দায়িত্বভার গ্রহণ করার পর থেকে নৌকা প্রতিকে ভোট কারচুপি করে নির্বাচিত হয়ে দলীয় প্রভাব খাঁটিয়ে বিভিন্ন দূর্নীতি ও অনিয়ম করিয়া আসিতেছে।
সূত্র জানায়,নিম্নে উল্লেখিত অনিয়ম সমূহ যেমন, রেজুলেশন বিহীন ভূমি উন্নয়ন কর ১%, ইউনিয়ন পরিষদের ট্যাক্স আদায় ফি, ট্রেড লাইন্সেস ফি, ওয়ারিশান সনদের ফি, গ্রাম্য আদালত ফি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ফি। জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে অতিরিক্ত ফি আদায় করে অর্থ আত্মস্বাৎ করেন। ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন তহবিলের অর্থ জনসংখ্যা হারে বন্টন না করে একক ভাবে ইউপি সদস্য/সদস্যবৃন্দের মতামত না নিয়ে অনিয়ম করেন। সরকার ঘোষিত বিভিন্ন সামাজিক বেষ্টনী ও উন্নয়ন কর্মকান্ড অনিয়ম করে বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হোসাইন ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনা করে আসছে। আমারা নিম্নস্বাক্ষরকারী ইউপি সদস্য/সদস্যবৃন্দ চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে বার বার কথা বলেও কোন সুরাহা পাইনি। তিনি তার নিজের ইচ্ছামতো ও অনৈতিকভাবে ইউনিয়ন পরিষদের সরকারি অর্থ বিভিন্ন ভাবে আত্মসাৎ করিয়া আসিতেছেন। এখানে উল্লেখ্য যে, চেয়ারম্যান মহোদয় প্রায় ৫ মাস যাবৎ ইউনিয়ন পরিষদে অনুপস্থিত। চেয়ারম্যান মহোদয় অনুপস্থিত থাকার কারেনে সাধারণ জনগণের চরম ভুগান্তির শিকার হচ্ছেন।
এমতাবস্থায় আমরা নিম্নস্বাক্ষরকারী সকল ইউপি সদস্য/সদস্যাবৃন্দ চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে কোন প্রকার ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন, জনস্বার্থ ও নাগরিক সেবা না দিতে একমত পোষণ করিলাম।
অনাস্থা প্রস্তাবে তারা বিনীত নিবেদন করে বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অনাস্থা প্রস্তাব গ্রহণ করা হউক।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 Breaking News
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD