ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়া উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) কার্যালয়ের নাজিরের বিরুদ্ধে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযুগ পাওয়া গেছে। ধোবাউড়া উপজেলার পঞ্চানন্দপুর গ্রামের রেস্টুরেন্টের মালিক জেসি,লুসি দিও, এর জমির পারমিশন করার জন্য ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসকের বরাবর আবেদন করেন। পরে ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক,ধোবাউড়া উপজেলা এক্সিডেন্ট অফিসকে মার্ক করেন। পরে ধোবাউড়া উপজেলা এক্সিলেন্ট মোঃ সালাউদ্দিন বিশ্বাস ইউনিয়ন ভূমি অফিসে (তদন্ত) করার জন্য প্রেরণ করেন। পরে ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে তদন্তপূর্বক এসিলেন্ট অফিসের নাজির এর নিকট ৫/২/২০২৫ ইং তারিখে জমা দেয়। পরে এসিল্যান্ড অফিসের নাজির মোঃ জুয়েল,জমির মালিকানা জেসি,লুসি দিওকে ৫০,০০০/ টাকা দিতে হবে বলে জানান। আর যদি না দেওয়া হয়, তাহলে ফাইল কোথাও যাবেনা বলে হুমকি দেন। তাৎক্ষণিক বিষয়টি এসিল্যান্ড মোঃ সালাউদ্দিন বিশ্বাসের সাথে কথা বললে তিনি নিজে গিয়ে ফাইলগুলো বের করেন। বিষয়টি দেখে স্বাক্ষর করেন। স্বাক্ষর করার পর এসিলেন্ট অফিসের নাজির মোঃ জুয়েল,জেসও,লুসি দিওকে আবারও ডেকে নিয়ে বলেন।আমি ভূল করে দক্ষিণ মাইজপাড়া দিগলবাগ এর জমি মনে করে লেখে ফেলছি। যাক আমি ঠিক করে দিচ্ছি আমাকে -৫০০০০/ টাকা দিতেই হবে। না দেওয়া হলে আপনার কাগজ পত্র এখান থেকে কোথাও যাবেন না।আর আপনার ফাইলগুলো নষ্ট হয়ে গিয়েছে আবার পুনরায় আমাকে লেখতে হবে। বিষয়টি ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসকের সুদৃষ্টি কামনা করেন।ধোবাউড়া উপজেলার নিগোষ্ঠীর লোকজন ও জমি দাতা নিজে।এ বিষয়ে উপজেলা এসিলেন্ট অফিসের নাজির
মোঃ জুয়েলকে,মুঠোফোনে বারবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেনি।