শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৬:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
যেভাবে সাভারের ফাস্ট লেডি হয়েছিলেন ডাক্তার ফরিদা ত্রিশালে গার্মেন্টস কারখানায় একের পর এক অসুস্থ হচ্ছে শ্রমিক  আদিতমারীতে ওপেন হাউস ডে অনুষ্ঠিত ত্রিশালে শান্তি ও সম্প্রতি প্রতিষ্ঠায় নাগরিক সমাজের ভূমিক শীর্ষক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রামপুর ইউনিয়ন বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ত্রিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারের উদ্যোগে রমজানে  পুলিশ সদস্যদের মাঝে  সেহেরী  এবং খেজুর বিতরণ যুক্তরাজ্যে বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ভোলা সরকারি কলেজ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে ধর্ষকদের ফাঁসি ও সহযোগীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি তজুমদ্দিন এক কেজি গাাঁজাসহ বিক্রেতা আটক

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিকাব ও হিজাব পরা ছাত্রীদের সনাক্ত করবে নারীরা

ডেস্ক রির্পোট
  • প্রকাশ: শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০২৫
  • ৯৫ দেখা হয়েছে :

নিকাব ও হিজাব পরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের পরিচয় শনাক্তকরণের বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত হয়েছে। ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও গোপনীয়তা বিবেচনায় রেখে নারী শিক্ষক, নারী কর্মকর্তা ও নারী কর্মচারীদের মাধ্যমে এটি করা হবে। বৃহস্পতিবার উপাচার্যের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত ডিনস কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খানের সভাপতিত্বে সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ছাত্রীদের পরিচয় শনাক্তকরণের জন্য প্রয়োজনে নারী সহকারী প্রক্টরের সহযোগিতা নেওয়া হবে। পরিচয় শনাক্তকরণের জন্য বায়োমেট্রিক সিস্টেম চালুর সম্ভাব্যতার বিষয়টি যথাসময়ে যাচাই করা হবে বলেও জানানো হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলা বিভাগের ২০২২-২৩ সেশনের শিক্ষার্থী তাহমিনা আক্তার তামান্না বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার পর হিজাব-নিকাব নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। এ নিয়ে সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতিতে সংবাদ সম্মেলনও করেন। সংবাদ সম্মেলনে তাহমিনা বলেন, আজ পরীক্ষা দেওয়ার সময় কর্তব্যরত শিক্ষক তাঁকে হাজিরা খাতায় সই করতে দেন এবং তাঁর খাতাটা স্বাক্ষর করতে হাতে নেন। তখন ওই শিক্ষক তাঁকে মুখ দেখাতে বলেন। তিনি রাজি না হওয়ায় শিক্ষক চলে যান। এবং একটু পরে একজন শিক্ষিকা এসে তাঁর স্বাক্ষর নেন। তাহমিনা মনে করেন, অনেকেই এমন সমস্যার মুখোমুখি হন। এর সমাধান প্রয়োজন। তাই তিনি এ নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন। এই পোস্টের দুই ঘণ্টা পর বিভাগের চেয়ারম্যান তাঁকে ফোন করে বিষয়টি দেখবেন বলে আশ্বাস দেন।
এই শিক্ষার্থী সংবাদ সম্মেলনে কয়েকটি দাবি জানান। এগুলো হলো অনতিবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের চেহারা দেখে শনাক্ত না করে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের শনাক্ত করতে হবে। বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করার পূর্ব পর্যন্ত নারী শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা ও ভাইভায় নারী শিক্ষিকার মাধ্যমে শনাক্ত করার কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং এর আগে যেসব নারী শিক্ষার্থীকে নিপীড়ন ও হেনস্তা করা হয়েছে, সেসব ঘটনার যথাযথ তদন্ত করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category



1

2

3

4

© All rights reserved ©  রংধনুটিভি ২০২৪
ESA IT BD Software Lab Trishal