মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ময়মনসিংহে ডিসি নির্দেশে ফার্মেসিতে মোবাইল কোর্ট নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ক প্রস্তাব সমর্থনযোগ্য: ড. জিয়া হায়দার “ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত” জেলা পুলিশ নেত্রকোণা কর্তৃক আয়োজিত বিশেষ কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত এখন কেউ চাইলেই কোনো ইমামকে বহিষ্কার করতে পারবে না:-ধর্ম উপদেষ্টা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের সম্ভাব্য তালিকায় যারা রাষ্ট্রদূতের কাছে ৫ মিলিয়ন ডলার দাবি মেঘনা আলমের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ সাগরের পিতার সাথে শিক্ষা অফিসারের অশুভ আচরণ ময়মনসিংহের ডিসির হালুয়াঘাট পরিদর্শন ময়মনসিংহে আনন্দ টিভির নিউজ স্টুডিও’র উদ্বোধন

৬ মাসে ১০০ পোশাক কারখানা বন্ধ, বেকার ৫০ হাজার শ্রমিক

অনলাইন নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময়: মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১১৪ টাইম ভিউ

৬ মাসে ১০০ পোশাক কারখানা বন্ধ, বেকার ৫০ হাজার শ্রমিক

দেশের তৈরি পোশাক শিল্প থেকে রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ আসে। কিন্তু এ শিল্পের সংকট যেন কাটছেই না। শ্রমিক অসন্তোষ, জ্বালা‌নি সংকটসহ নানা সমস্যায় ভুগছে দেশের তৈরি পোশাক শিল্প।

সম্প্রতি এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

সংগঠনটি বলছে, গত ৬ মাসে এ খাতে ১০০ পোশাক কারখানা বন্ধ হয়েছে। বেকার হয়েছে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার শ্রমিক। শ্রমিকদের ঠিকমতো বেতন দিতে পারছে না অন্তত ১৫৮টি কারখানা।

শিল্প মালিকদের অভিযোগ, সংকট সমাধানে বড় কারখানাগুলোর দিকে নজর দিলেও ছোটগুলো থাকছে অবহেলায়। ছোট শিল্পের প্রতি অসম পলিসি নিয়েছে সরকার।

শিল্প মালিকরা বলছেন, জ্বালানি সংকট, শ্রমিক অসন্তোষ ও ব্যাংক খাতের অস্থিতিশীলতা এ খাতের প্রভাব ফেলছে।

 

মিথিলা অ্যাপারেলসের চেয়ারম্যান আযহার খান বলেন, সরকার যদি আমাদের নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ করে তবে এ সংকট অনেক কমে যাবে। আমরা টিকে থাকতে পারবো। যদি এলপি গ্যাস দিয়ে আমাদের কারখানা চালাতে হয় তবে অনেক খরচ পড়বে। এত খরচ বাড়িয়ে উৎপাদনে টিকে থাকা কোনভাবেই সম্ভব নয়।

বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ইন্ডিভিজ্যুয়াল কারখানগুলো খারাপ অবস্থায় আছে। সার্বিকভাবে এ খাতের অবস্থা খুবই খারাপ। ঢাকা, চট্টগ্রাম মিলে প্রায় ১০০ সকারখানা বন্ধ আছে। প্রায় ৫০ থেকে ৬০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়েছে। ১৫৮ কারখানা বেতন দিতে পারছে না ঠিকমতো।

তিনি বলেন, সংকট সমাধানে বড় কোম্পানিগুলো সরকারের নিয়ম মেনে সহায়তা পেলেও ছোট শিল্প উদ্যোক্তারা তা পাচ্ছে না। ৯ শতাংশ বেতন বাড়ানো হলো, আমরা সবাই মিলে সাইনের পরেও শ্রমিক অসন্তোষ কমছে না। বড় শিল্পগুলো রুগ্ন হচ্ছে যেমন বেক্সিমকো। তার প্রতি আমরা নজর দিচ্ছি, কিন্তু ছোট-মাঝারি অনেক কারখানাও খারাপ অবস্থায় আছে। শুধু বড়গুলো দেখবো, ছোটগুলোকে দেখবো না এটা তো হতে পারে না। এটা অসম পলিসি। এসব সমস্যার কারণে বায়াররা অন্য দেশে চলে যাচ্ছে। শ্রীলঙ্কা, ভারত, পাকিস্তান তিন দেশেই রপ্তানি বেড়েছে। সুতরাং আমাদের এখনই সাবধান হতে হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 Breaking News
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD