শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ১২:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ময়মনসিংহে ৬ থানার ওসি বদলি ভোলার চরফ্যাশনের সেই জামায়াতের ইউনিয়ন সেক্রেটারিকে বহিষ্কা গোয়েন্দা তথ্যে সরিয়ে দেওয়া হলো খালেদা জিয়ার ফ্লাইটের দুই কেবিন ক্রুকে চরফ্যাশনে স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে জামায়াতের ইউনিয়ন সেক্রেটারির বাড়িতে নারীর অনশন। বাগানবাজারের কৃতি সন্তান নায়েক রাসেলের পুলিশ ব্যাজ ও সনদপত্র অর্জন প্রবাসীর অর্থ আত্মসাৎতে নারী ব্যাংক কর্মকর্তা কারাগারে রাষ্ট্রযন্ত্র সাংবাদিকদের সাথে সবসময় তামাশা করে: বিএমএসএফ তজুমদ্দিনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণমিছিল অনুষ্ঠিত শেরপুরের ‘ছানার পায়েস’ এর জি আই পন্যের সনদ গ্রহণ শহীদ পারভেজের কবর জিয়ারত করেন ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা বিএনপি

অর্থ পাচার মামলায় তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুন খালাস

ডেস্ক রির্পোট
  • আপডেট সময়: বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ, ২০২৫
  • ৭৩ টাইম ভিউ

অর্থ পাচার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের ৭ বছর করে কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ৬ মার্চ। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ শুনানি শেষে রায়ের এ দিন ধার্য করেন। সূত্র জানায়,২০১৬ সালের ২১ জুলাই বিচারিক আদালতের খালাসের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট, সেই সঙ্গে তাকে ২০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়। বিচারিক আদালতের রায়ে গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে দেয়া ৭ বছরের কারাদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট। তবে বিচারিক আদালতে মামুনকে দেয়া ৪০ কোটি টাকার জরিমানা কমিয়ে ২০ কোটি টাকা করা হয়। হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে বিলম্ব মার্জনা চেয়ে চলতি বছর লিভ টু আপিল করেন গিয়াসউদ্দিন আল মামুন। গেলো বছর ১০ ডিসেম্বর সাজার রায় স্থগিত করেন আপিল বিভাগ। ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর তারেক রহমসন ও মামুনকে আসামি করে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলায় অভিযোগ করা হয়, টঙ্গীতে প্রস্তাবিত ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ নির্মাণ কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে পাইয়ে দেয়ার আশ্বাস দিয়ে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার টাকা ঘুষ নেন মামুন। ২০০৩ থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ওই টাকা বিভিন্ন পদ্ধতিতে সিঙ্গাপুরের সিটি ব্যাংকে মামুনের ব্যাংক হিসাবে পাচার করা হয়। ওই টাকার মধ্যে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা তুলে খরচ করেন তারেক রহমান। আদালত সূত্রে জানা যায়,২০১১ সালের ৬ জুলাই এই মামলার বিচার শুরু হয়। রায় হয় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর। রায়ে তারেক রহমানকে খালাস এবং গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে ৭ বছর কারাদণ্ড এবং ৪০ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেয়া হয়। সূত্র জানায়, ২০১৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের আবেদন করে দুদক। ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি হাইকোর্ট দুদকের আপিল গ্রহণ করেন। এর ধারাবাহিকতায় দুদকের করা আপিলের সঙ্গে কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে মামুনের করা আপিলের ওপর হাইকোর্টে একসঙ্গে শুনানি হয়। ২০১৬ সালের ২১ জুলাই হাইকোর্ট রায় দেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 Breaking News
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD
RocketplayRocketplay casinoCasibom GirişJojobet GirişCasibom Giriş GüncelCasibom Giriş AdresiCandySpinzDafabet AppJeetwinRedbet SverigeViggoslotsCrazyBuzzer casinoCasibomJettbetKmsauto DownloadKmspico ActivatorSweet BonanzaCrazy TimeCrazy Time AppPlinko AppSugar rush