মোঃ হেলাল পালোয়ান
কমলনগর (লক্ষীপুর) প্রতিনিধি
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ ও অন্তবর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে লক্ষীপুর জেলার কমলনগর উপজেলার সব চেয়ারম্যানরাই আত্মগোপনে থাকে
কমলনগর উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের মধ্যে চর লরেঞ্চ ও কাদিরা ইউনিয়নে (২৭ জুন ২০২৪) উপনির্বাচন হওয়ার কথা থাকলে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি চিন্তা করে নির্বাচন স্থগিত করে জেলা নির্বাচন কমিশন।
বাকি ৭ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গত
(৫ আগষ্টের) পর আত্মগোপনে থাকলে ও গত ১৫ আগষ্ট থেকে ৫ নং চর ফলকন ইউনিয়ন ১ নং চর কালকিনি ও ৯ নং তোরাবগন্জ ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রমে যোগদান করেন চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভাঘা, সাইফুল্লাহ ও মির্জা রাছেল বাকি ৪ চেয়ারম্যান এখনো ইউনিয়ন পরিষদে অনুপস্থিত এতে ব্যাহত হচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদ গুলোর সেবার কার্যক্রম
এর মধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে অনুপস্থিত চেয়ারম্যানদের মধ্যে বিভিন্ন দূর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ ৪ নংচর মার্টিন ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইউসুফ আলী মিয়ার অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন ও ঝাড়ু মিছিল করে এলাকা বাসি,
ইউসুফ আলী মিয়া উক্ত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলো।
পরিষদে অনুপস্থিত ৭ নং হাজির হাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি।
অনুপস্থিত ৬ নং পাটোয়ারীর হাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূরুল আমিন রাজু ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
আরেকজন হলেন ২ নং সাহেবের হাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল খায়ের ছিলো উক্ত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি।
এ বিষয়ে কমলনগর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সচিত্র রঞ্জন দাস বলেন অনঅনুমোদিতভাবে কর্মস্থলে অনুপস্থিত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের পরিবর্তে, প্রয়োজনীয় সংখ্যক দায়িত্বশীল কর্মকর্তাকে উক্ত ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধকের দায়িত্ব প্রদান করবে এবং উক্ত কর্মকর্তাদের নিবন্ধকের ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড প্রদান করবে। পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত উক্ত কর্মকর্তাগণ নিবন্ধকের দায়িত্ব পালন করবে।