শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৭:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
মুক্তাগাছায় প্রেমিককে বশ করতে কবিরাজের কাছে এসে প্রেমিকা ধর্ষিতা শেরপুর পুলিশ লাইন্সে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ভারতের ঋণে বাংলাদেশে ২ সড়ক, লাভ কি? টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে জাল স্বাক্ষর করে বোনের নামে ফ্ল্যাটের মালিকানা হস্তান্তরের অভিযোগ শেখ হাসিনার চাচাত ভাই শেখ জুয়েল হলেন বিধান মল্লিক শেরপুরে মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী রুপালি গ্রেফতার ওসি প্রত্যাহারের খবর শুনে থানায় পাওনাদারদের ভীড় যৌথ বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত উল্লেখযোগ্য অভিযান সমূহের সারসংক্ষেপ: ০৬-১৩ মার্চ ‘‘ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত” “ময়মনসিংহ জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত”

টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে জাল স্বাক্ষর করে বোনের নামে ফ্ল্যাটের মালিকানা হস্তান্তরের অভিযোগ

রির্পোটারের নাম
  • প্রকাশ: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫
  • ৩৭ দেখা হয়েছে :

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়া শেখ হাসিনার ভাগ্নি,শেখ রেহেনার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক এর বিরুদ্ধে জাল স্বাক্ষর করে বোনের নামে ফ্ল্যাটের মালিকানা হস্তান্তরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

দুদকের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, ‘এটি হিমশৈলর চূড়ামাত্র। বর্তমানে দুদকে তদন্তাধীন আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে, যেগুলো ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরাট দুর্নীতি তুলে ধরবে।’মেটা: দুদকের অভিযোগ, নিজের বোনের নামে একটি ফ্ল্যাটের মালিকানা হস্তান্তরের জন্য ভুয়া নোটারি নথি ব্যবহার করেছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক।সাবটাইটেল: ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনহেড: টিউলিপের বিরুদ্ধে জাল সই ব্যবহার করে বোনের নামে ফ্ল্যাটের মালিকানা হস্তান্তরের অভিযোগপ্রথম আলো ডেস্কছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ঢাকার পূর্বাচলে সরকারি প্লট বরাদ্দের অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক আরও অভিযোগ করে, নিজের বোনের নামে ঢাকার গুলশানের একটি ফ্ল্যাটের মালিকানা হস্তান্তরের জন্য ভুয়া নোটারি নথি ব্যবহার করেছিলেন টিউলিপ। তাতে এক আইনজীবীর জাল সই ব্যবহার করা হয়েছিল।শুক্রবার যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্ট সদস্য। তিনি দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়ের ‘সিটি মিনিস্টার’–এর দায়িত্বে ছিলেন। দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর গত জানুয়ারিতে সিটি মিনিস্টারের পদে ইস্তফা দেন তিনি।ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুদকের দাবি, রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জন্য পূর্বাচলের নিউ টাউন প্রকল্পের সরকারি প্লট বরাদ্দ নিয়েছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক। বৃহস্পতিবার দুদকের প্রকাশিত অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, বোনের নামে আলাদা একটি ফ্ল্যাট হস্তান্তরের জন্য একটি জাল নোটারি ব্যবহার করেছিলেন তিনি।দুর্নীতির অভিযোগে কাউকে বিচারের আওতায় আনা এবং দুর্নীতির ঘটনা তদন্তের এখতিয়ার রয়েছে দুদকের। সংস্থাটি জানিয়েছে, রাষ্ট্রীয় সম্পদ-সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে বৃহত্তর তদন্তের অংশ হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকসহ শেখ হাসিনার পরিবারের কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনছে তারা।দুদকের দাবি, আইন লঙ্ঘন করে শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনেরা সরকারি জমি বরাদ্দ নিয়েছিলেন। দুদকের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, ‘এটি হিমশৈলর চূড়ামাত্র। বর্তমানে দুদকে তদন্তাধীন আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে, যেগুলো ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরাট দুর্নীতি তুলে ধরবে।’দুদক দাবি করেছে যে পূর্বাচলের নিউ টাউন প্রকল্পের ৬০ কাঠা (প্রায় এক একর) সরকারি জমি অবৈধভাবে শেখ হাসিনা, তাঁর সন্তান ও পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্যদের বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। তদন্তকারীরা অভিযোগ করেছেন, ঢাকায় টিউলিপের মালিকানায় আরেকটি সম্পত্তি থাকায় পূর্বাচলে জমি বরাদ্দের শর্ত অনুযায়ী, তিনি প্লট পাওয়ার যোগ্য নন। তবে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা নিয়ম লঙ্ঘন করে প্লট বরাদ্দ পান।দুদকের অভিযোগ, বোন আজমিনা সিদ্দিকের নামে ঢাকার গুলশান এলাকায় একটি ফ্ল্যাটের মালিকানা হস্তান্তরের জন্য ভুয়া নোটারি নথি ব্যবহার করেছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক। দুদক বলেছে, ওই নথিতে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজী সিরাজুল ইসলামের সিল রয়েছে। তবে এই আইনজীবী বলেছেন, ওই নোটারি তিনি করেননি। সিলটি তাঁর হলেও স্বাক্ষর তাঁর নয়। আর সিরাজুল ইসলাম তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, তিনি শুধু নিজের আইনি চেম্বারে বসে নথিপত্রে নোটারি করে থাকেন। টিউলিপ সিদ্দিক বা আজমিনা সিদ্দিকের সঙ্গে তাঁর কোনো পূর্বপরিচয় নেই।ওই নথি একটি হেবা দলিল। কাউকে সম্পত্তি উপহার দেওয়ার ইসলামি আইনসম্মত দলিল এটি। ওই হেবা দলিল করা হয়েছিল ২০১৫ সালে। তখন লেবার পার্টির এমপি ছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক, তবে মন্ত্রিত্ব পাননি। দুদক অভিযোগ করেছে যে ফ্ল্যাটের প্রকৃত মালিকানা গোপন রাখার চেষ্টার অংশ হিসেবে ওই ভুয়া নোটারি করা হয়েছিল।দুদকের অভিযোগের বিষয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘এই অভিযোগগুলোর পক্ষে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়নি। এই বিষয়গুলো নিয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি এবং তিনি এই দাবিগুলো পুরোপুরি অস্বীকার করেছেন।’
দুর্নীতির অভিযোগে কাউকে বিচারের আওতায় আনা এবং দুর্নীতির ঘটনা তদন্তের এখতিয়ার রয়েছে দুদকের। সংস্থাটি জানিয়েছে, রাষ্ট্রীয় সম্পদ-সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে বৃহত্তর তদন্তের অংশ হিসেবে টিউলিপ সিদ্দিকসহ শেখ হাসিনার পরিবারের কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনছে তারা।
দুদকের দাবী সূত্রে জানা যায়,আইন লঙ্ঘন করে শেখ হাসিনা ও তাঁর স্বজনেরা সরকারি জমি বরাদ্দ নিয়েছিলেন। দুদকের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেন, ‘এটি হিমশৈলর চূড়ামাত্র। বর্তমানে দুদকে তদন্তাধীন আরও অনেক অভিযোগ রয়েছে, যেগুলো ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরাট দুর্নীতি তুলে ধরবে।’ পূর্বাচলের নিউ টাউন প্রকল্পের ৬০ কাঠা সরকারি জমি অবৈধভাবে শেখ হাসিনা, তাঁর সন্তান ও পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্যদের বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। তদন্তকারীরা অভিযোগ করেছেন, ঢাকায় টিউলিপের মালিকানায় আরেকটি সম্পত্তি থাকায় পূর্বাচলে জমি বরাদ্দের শর্ত অনুযায়ী, তিনি প্লট পাওয়ার যোগ্য নন। তবে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা নিয়ম লঙ্ঘন করে প্লট বরাদ্দ পান।
দুদক সূত্রে জানা যায়,টিউলিপ সিদ্দিকী তার বোন আজমিনা সিদ্দিকের নামে ঢাকার গুলশান এলাকায় একটি ফ্ল্যাটের মালিকানা হস্তান্তরের জন্য ভুয়া নোটারি নথি ব্যবহার করেছিলেন। ওই নথিতে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী গাজী সিরাজুল ইসলামের সিল রয়েছে। তবে এই আইনজীবী বলেছেন, ওই নোটারি তিনি করেননি। সিলটি তাঁর হলেও স্বাক্ষর তাঁর নয়। আর সিরাজুল ইসলাম তদন্তকারীদের জানিয়েছেন, তিনি শুধু নিজের আইনি চেম্বারে বসে নথিপত্রে নোটারি করে থাকেন। টিউলিপ সিদ্দিক বা আজমিনা সিদ্দিকের সঙ্গে তাঁর কোনো পূর্বপরিচয় নেই।
ওই নথি একটি হেবা দলিল। কাউকে সম্পত্তি উপহার দেওয়ার ইসলামি আইনসম্মত দলিল এটি। ওই হেবা দলিল করা হয়েছিল ২০১৫ সালে। তখন লেবার পার্টির এমপি ছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক তখন মন্ত্রিত্ব পাননি। দুদক অভিযোগ করেছে যে ফ্ল্যাটের প্রকৃত মালিকানা গোপন রাখার চেষ্টার অংশ হিসেবে ওই ভুয়া নোটারি করা হয়েছিল।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category