সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৩ অপরাহ্ন

শিরোনাম :
জীবননগর উপজেলা ও পৌর শ্রমিক দলের আহবায়ক কমিটি গঠন জীবননগরে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী হাসানুজ্জামান সজিবের গণসংযোগ জীবননগরে জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে নির্বাচনী মহিলা সমাবেশে, রুহুল আমিন- চাটমোহরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৮টি বসতঘর পুড়ে ছাই, ক্ষতি ২০ লক্ষাধিক টাকার ধানের শীষের গণসংযোগে আওয়াজ উঠেছে “ত্যাগী নেতা রাব্বানী ভাই, এমপি পদে তাকেই চাই” জীবননগরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর বাবু খানের মতবিনিময় হান্ডিয়ালে এম এ সামাদ কলেজে প্রয়াত প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যুবার্ষিকী পালন শ্রদ্ধা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হোসেনপুরে মাজহারুল ইসলামের মত বিনিময়সভা, জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া ত্রিশাল উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটি পুনর্গঠন,সভাপতি কামরুল,সাধারণ সম্পাদক মাহবুব কালীগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৪০(চল্লিশ) পিস ইয়াবা সহ মাদক ব্যাবসায়ী গ্রেফতার।।

ধানের শীষের গণসংযোগে আওয়াজ উঠেছে “ত্যাগী নেতা রাব্বানী ভাই, এমপি পদে তাকেই চাই”

কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:
  • আপডেটের সময়: বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫
  • ১৩৭ সময় দেখুন
ধানের শীষের গণসংযোগে আওয়াজ উঠেছে “ত্যাগী নেতা রাব্বানী ভাই, এমপি পদে তাকেই চাই”

কিশোরগঞ্জ-১ (কিশোরগঞ্জ সদর ও হোসেনপুর) আসনে গ্রাম-গঞ্জসহ সর্বত্র আওয়াজ উঠেছে “ত্যাগী নেতা রাব্বানী ভাই, এমপি পদে তারই চাই।” ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণা ও গণসংযোগে এ স্লোগানে মুখরিত হচ্ছে জনপদ।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণা ও গণসংযোগে চষে বেড়াচ্ছেন গ্রাম-গঞ্জসহ সর্বত্র।

গত সোমবার (১০ নভেম্বর) কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজার ও এলাকায় গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করেন তিনি। ইউনিয়নগুলো হলো বৌলাই, কর্শাকড়িয়াইল, দানাপাটুলি ও যশোদল।
বৌলাই ইউনিয়নের নাকভাঙ্গা বাইপাস মোড়, হবিবনগর, পুরান বাজার, শহীদ ইয়াকুবগঞ্জ বাজার, মাহতাব উদ্দিন চেয়ারম্যান বাজার, গাবতলী বাজার, বিলবরুল্লা মসজিদ মোড়, বিলবরুল্লা জালিয়া বাজার; কর্শাকড়িয়াইল ইউনিয়নের জালিয়া মোড়, জিগাতলা বাজার, বাদে কড়িয়াইল, কর্শাকাড়িয়াইল বাজার, শেওড়া বাজার ও উত্তর শেওড়া মোড়; দানাপাটুলি ইউনিয়নের পুরাতন মাঠের বাজার, গাগলাইল, মাথিয়া ও কালিয়ারকান্দা বাজার; যশোদল ইউনিয়নের পূর্ব বীর দামপাড়া বাজার, বীর দামপাড়া মোড়, যশোদল গোষাই বাজার, পাক্কারমাথা. ভূবিরচর, যশোদল গাবতলী বাজার ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজের সামনের এলাকা।

এর আগে গত শনিবার (৮ নভেম্বর) সারাদিন দলীয় নেতা, কর্মী ও সমর্থক নিয়ে তিনি হোসেপুর উপজেলার বিভিন্ন বাজার ও এলাকায় গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করেন। প্রথমে যান পুমদি এলাকায়। পুমদি ইউনিয়নের ডাবলি বাজার, রামপুর বাজার ও চর পুমদি বাজার, গোবিন্দপুর ইউনিয়নের কেশেরা চৌরাস্তা বাজার, গোবিন্দপুর চৌরাস্তা, গোবিন্দপুর বাজার, বাকচান্দা বাজার, হোসেনপুর পৌরসভা বাজার, দক্ষিণ মাধখলা বাজার, মাধখলা চৌরাস্তা বাজার ও আমান সরকার বাজার, আড়াইবাড়িয়া ইউনিয়নের জামাইল বাজার ও কাওনা বাজার, শাহেদল ইউনিয়নের ঠাডারকান্দা বাজার, কুড়িমারা বাজার, গলাচিপা বাজার ও আশুতিয়া নতুন বাজার এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করেন রাব্বানী ও নেতাকর্মীরা।

রাব্বানী সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষের সঙ্গে করমর্দন ও কুশল বিনিময় করেন। এ সময় সকলেই দলীয় মনোনয়ন লাভে রাব্বানীর জন্য দোয়া, আশীর্বাদ এবং তার সফলতা কামনা করেন।

গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) সারাদিন কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মহিনন্দ ও মাইজখাপন ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজার ও এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারণা চালান রাব্বানী। মহিনন্দন ইউনিয়নের কলাপাড়া মোড় থেকে শুরু করে অক্টোর মোড়, ক্ষিরোদা বাজার, জালালপুর বাজার, গালিমগাজী বাজার, কাশুরারচর বাজার, গাছ বাজার, মাদ্রাসা মোড়, গাঙ্গাইল বাজার এবং মাইজখাপন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের বাজার, নীলগঞ্জ বাজার ও আমিরগঞ্জ বাজার এলাকায় প্রচারণা ও লিফলেট বিতরণ করেন তিনি।

বুধবার (৫ নভেম্বর) সদর উপজেলার রশিদাবাদ, লতিবাবাদ ও মাইজখাপন ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজার ও এলাকায় গণসংযোগ করেন তিনি। রশিদাবাদ বিশ্বরোড (বেইলি ব্রিজ সংলগ্ন) এলাকা থেকে শুরু করে যান লতিবপুর বাজারে। পরে শিমুলিয়া মাদ্রাসা মোড়, উলুহাটি মধ্য বাজার হয়ে যান ঠাডাপড়া বাজার। সেখান থেকে লক্ষ্মীগঞ্জ বাজার, ইউএনডিপি মোড়, ভাটগাঁও মোড়, জাঙ্গালিয়ার মোড়, বড়ভাগ জয়নালের মোড় হয়ে যান সাদুল্লারচর বাজার। সেখান থেকে যান মাইজখাপন ইউনিয়নের সুন্দিরবন বাজার ও পাঁচধা বাজার। পরে যান কাটাবাড়িয়া বাজার, বড়পুল মোড়, সগড়া বিশ্বরোড, রশিদাবাদ ইউনিয়ন পরিষদ মোড়, মাটিয়ার মোড়, জামতলা মোড় হয়ে সরকারি গোরস্তান মোড়ে গিয়ে শেষ করেন দিনের কর্মসূচি।

সোমবার (৩ নভেম্বর) সদর উপজেলার চৌদ্দশত ও মারিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করা হয়।
মারিয়া ইউনিয়নের আমলিতলা, স্বল্প মারিয়া, চর মারিয়া, মিতালী মার্কেট, এসডিও মার্কেট, বিসিক শিল্প নগরী, তালতলা বাজার ও নতুন জেলখানা মোড়; চৌদ্দশত ইউনিয়নের চৌদ্দশত বাজার, নান্দলা বাজার ও পুলেরঘাট বাজার এবং বিন্নাটি ইউনিয়নের কালটিয়া বাজার ও বিন্নাটি চৌরাস্তা বাজারে গণসংযোগ ও প্রচারণায় অংশ নেন তিনি।

একটি প্রাইভেটকার এবং শতাধিক মোটর সাইকেলের বহরে কর্মী সমর্থক নিয়ে গণসংযোগ করছেন রাব্বানী। সকলের হাতে হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন ধানের শীষের শুভেচ্ছা ও পরিচিতিমূলক লিফলেট। যেখানেই যাচ্ছেন, সৃষ্টি হচ্ছে গণজোয়ার। স্থানীয় লোকজন তাকে পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ছেন। ত্যাগী এবং সততা ও আদর্শের পরীক্ষিত নেতা হিসেবে রাব্বানীকে অভিহিত করছেন সকলেই।
গ্রাম গঞ্জের প্রচারণা শেষে সন্ধ্যার পর কিশোরগঞ্জ শহরে রাব্বানীর পক্ষে প্রচার মিছিল হচ্ছে প্রতিদিনই। এ সময় “খালেদা জিয়ার সালাম নিন, ধানের শীষে ভোট দিন,” “তারেক জিয়ার সালাম নিন, ধানের শীষে ভোট দিন,” “রাব্বানী ভাই ভালো লোক, মনোনয়ন তারই হোক,” “রাব্বানী ভাইয়ের সালাম নিন, ধানের শীষে ভোট দিন” “ত্যাগী নেতা রাব্বানী ভাই, মনোনয়ন তারই চাই” ইত্যাদি স্লোগানে মুখরিত হচ্ছে সর্বত্র।
নির্বাচনী প্রচারণার শুরুতে গত সোমবার (৩ নভেম্বর) বিএনপির প্রয়াত নেতাদের কবর জিয়ারত করেন ভিপি রাব্বানী। কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক ও সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, তৎকালীন স্বাস্থ্য, গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার আবু আহমেদ ফজলুল করিম এবং দলের প্রতিষ্ঠাকালীন সহকর্মী মো. মাঈন উদ্দিন, মো. আব্দুল লতিফ, মো. আব্দুল মান্নান, মো. আব্দুল মোতালিব, মো. আসমত আলী, মো. আব্দুল করিমের কবর জিয়ারত করেন তিনি। তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় কবরের পাশে দাঁড়িয়ে পবিত্র কোরআনের অংশবিশেষ পাঠ, দরূদ ও দোয়া করেন। এ সময় দলীয় নেতাকর্মীসহ প্রয়াত নেতাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া যেসব এলাকায় যাচ্ছেন, সেখানকার প্রয়াত বিএনপি নেতাদের কবর জিয়ারত করছেন রাব্বানী।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ১০ দিনের রিমান্ডে থাকা ও একাধারে ১৭ মাস কারাগারে থাকা মো. রুহুল আমীন বলেন, আমিসহ আমার পুরো পরিবার শহীদ জিয়ার আদর্শ ধারণ করে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। ফ্যাসিস্ট সরকার মিথ্যা সাজানো মামলায় আমাকে গ্রেফতার করে টানা ১৭ মাস কারাগারে আটক রাখে এবং ১০ দিনের রিমান্ডে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন চালায়। ফ্যাসিস্টের পতনে সামনের কাতারে থেকে লড়াই করেছি। অত্যন্ত দুঃখ ও পরিতাপের বিষয় হলো ফ্যাসিস্ট পতনের পর কতিপয় পদধারী বিএনপি নেতা আওয়ামী দোসরদের নামে দায়ের করা মামলায় আমাকেও আসামি করে। আমার মনোজগতে এর যে রেখাপাত হয়েছে, সেটা সহজে মুছে ফেলা যাবেনা। বিপদে আপদে আমার মতো হাজারো কর্মী সমর্থক ভিপি রাব্বানী ভাইয়ের সাহচর্য পেয়েছি। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, জীবন যৌবনকে তুচ্ছ করে শহীদ জিয়ার আদর্শ লালন করে ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী ভাই রাজপথে ছিলেন এবং জীবনের মায়া ত্যাগ করে এখনো আন্দোলন সংগ্রামে সক্রিয় তিনি। নীতি-আদর্শ থেকে কখনো বিচ্যুত হননি তিনি। সততা ও আদর্শের পরীক্ষিত নেতা রাব্বানী ভাই মনোনয়ন পেলে তৃণমূলের ত্যাগী ও সহজ সরল কর্মী সমর্থকরা খুশি হবে।

ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী এমপি নির্বাচিত হলে এ জনপদ সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজমুক্ত হবে এবং অবহেলিত এ অঞ্চলে উন্নয়নের নবযাত্রা শুরু হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উল্লেখ্য, শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ১৯৮১ সন থেকে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় রয়েছেন ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে একাধিকবার গ্রেফতার হয়ে কারাবরণসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হয়েছেন।

ছাত্রজীবনে জেলা
ছাত্রদলের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক, চারদলীয় ঐক্যজোটের আহ্বায়কসহ বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত থেকেছেন। ২০১১ সালের পর থেকে দলীয় কোনো পদে না থেকেও একক প্রচেষ্টায় বিশাল গণজমায়েত করেছেন ভিপি রাব্বানী। বিগত অক্টোবর মাসের মধ্যেই ধানের শীষ প্রতীক ও পরিচিতিমূলক লিফলেট কিশোরগঞ্জ সদর ও হোসেনপুর আসনের প্রতিটি গ্রামে পৌঁছাতে সক্ষম হন তিনি। প্রচারণায় ক্লান্তিহীনভাবে ছুটে চলেছেন তিনি। বিভিন্ন বয়সী মানুষ আবেগাপ্লুত হয়ে তাকে বুকে টেনে নিচ্ছেন। মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছেন রাব্বানী।

এ প্রতিবেদককে ভিপি ওয়ালীউল্লাহ রাব্বানী বলেন, কিশোরগঞ্জ ও হোসেনপুর দুটি নামে একটি পরিবার। আমাদের আছে ধর্মীয় ঐতিহ্য ও সম্প্রীতি। আছে শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতির ঋদ্যতা। আছে নদী, খাল, নালাসৃত কৃষজ শিল্প। উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রধানত অগ্রাধিকার বিবেচনাযোগ্য প্রযুক্তিসংশ্লিষ্ট শিক্ষার প্রসার; যার মাধ্যমে কর্মসংস্থান নিশ্চিত হবে। এছাড়া স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট সকল বিষয় বিবেচনায় নিয়ে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা গড়ে তোলাসহ স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য করা হবে। পিছিয়ে পড়া যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দ্রুততম সময়ে সারাদেশের সঙ্গে এখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। কৃষক ও শ্রমজীবী মানুষের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তাদের জীবনমান উন্নয়নে সবধরণের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। দৃঢ়তার সঙ্গে তিনি বলেন, এসবই হবে ১৯ দফা ও ৩১ দফায় দেশনেতা তারেক রহমানের নেতৃত্বে এবং দিকনির্দেশনায়।
সকলের প্রতি অতীতের মতোই সহযোগিতা, সমর্থন, দোয়া ও আশীর্বাদ অব্যাহত রাখার অনুরোধ রেখে তিনিও সকলকে নিরন্তর সুভাশীষ জানান।

অনুগ্রহ করে এই পোস্টটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 রংধনুটিভি
ESAITBD Sof-Lab UAE/BD